באַשרייַבונג

--- জীবনের প্রতিটি বাঁকে, প্রতিটি চড়াই-উতরাইয়ে যেন হতাশা নিত্যসঙ্গী। আঁকাবাঁকা মেঠোপথের সরু রাস্তা ধরে এগোচ্ছি, যে পথের নেই কোনো শুরু, নেই কোনো শেষ। তবুও, এই পথ আমার মনের আয়না—নীরব, অচেনা, তবুও বড় আপন। .এই পথের প্রতিটি মোড়ে স্মৃতির ঝলক জেগে ওঠে। প্রেয়সীর সাথে কাটানো সেই স্বপ্নময় বিবাহিত সময়, ভালোবাসার রক্তিম অঙ্গীকার। তার ডাগর চোখের চাহনিতে একসময় আমার মনের আকাশ ভরে যেত উচ্ছ্বাসে। তার কয়লা কালো চুলের মায়া, মিষ্টি হাঁটার লাবণ্য যেন পৃথিবীর প্রতিটি কোণ স্নিগ্ধতায় পূর্ণ করে তুলত। কিন্তু সেই রূপমুগ্ধ প্রেয়সীর প্রতিশ্রুতিগুলো একদিন রূপ বদলাল। তার সেই অঙ্গীকারগুলো হয়ে উঠল ক্যাকটাসের কাঁটা। সেই কাঁটার আলতো ছোঁয়ায় মনের গভীরে বাজল এক চিনচিনে ব্যথা। তার ঠোঁটের কোণে লুকানো মুচকি হাসি, যা একসময় সুখের প্রতীক ছিল, একদিন হয়ে উঠল প্রতারণার সূচনা। যৌবনের মোহে বিভোর আমি কখনোই ভাবিনি, সে একদিন প্রতিশ্রুতির শিকল ছিঁড়ে আমাকে ছেড়ে যাবে। গোধূলির কোনো এক ব্যস্ত সন্ধ্যায়, শহরের কোলাহলে তার স্মৃতিগুলো বাষ্প হয়ে উড়ে গেল। বিষণ্ন আকাশের নীলে আমি দেখলাম শিশিরের ক্ষীণ ঝিলিক, যেন হারিয়ে যাওয়া প্রতিশ্রুতিগুলোর শেষ চিহ্ন। হৃদয়ের প্রতিটি কোণে বিষণ্নতার সুর বাজল, আর আমি বুঝলাম, মায়া-মমতা কেবলই মরীচিকা। আজ আমি হতাশাকে ভালোবেসে, বিষণ্নতাকে সঙ্গী করে হাঁটছি। জীবনের এই মরিচিকাময় পথে অবসাদকেও বন্ধু বানিয়েছি। সময়ের স্রোতে ভেসে চলেছি, যুগান্তরের ঘূর্ণিপাকে মানুষগুলোকে দেখেছি, শিখেছি। মায়া আর প্রতিশ্রুতি ভঙ্গুর কাঁচের মতো, যা একবার ভাঙলে আর জোড়া লাগে না। আঠার বাঁধনে তা জোড়া লাগলেও, স্থায়িত্ব তাতে আসে না। তার কাজল কালো চোখের মোহময় চাহনি আমাকে ভুলিয়ে দিয়েছিল বাস্তবতার অনুভূতি। আমি স্রোতের মতো তাকে ভালোবেসেছিলাম। কিন্তু স্রোত একবার গেলে আর ফিরে আসে না। প্রেয়সীর ভালোবাসাকে আটকে রাখা যায় না। সে আপন গতিতে ছুটে চলে দূর বহুদূরে। আজ, হতাশা, বিষণ্নতা আর অবসাদকে সঙ্গী করেই এগিয়ে চলেছি। মিথ্যা প্রতিশ্রুতির সেই রূপকথা ভুলে বুঝতে শিখেছি—অন্ধকার যত গভীরই হোক, তা একদিন নতুন আলোয় উদ্ভাসিত হবেই। বিষণ্নতার এই গভীর অন্ধকারে আমি খুঁজে নিচ্ছি এক নতুন হাওয়া বদলের প্রতিশ্রুতি। হতাশা একদিন হয়ে উঠবে জীবনের নতুন স্বপ্নের দিশারি। সেদিন নীল আকাশের আলোর ঝলকানিতে প্রেয়সীর স্মৃতি ঝেড়ে ফেলে চাঁদের আলোয় উদ্ভাসিত হব। আজ আর কারো প্রতি নেই অভিযোগ, নেই অভিমান। জীবনের পথে কাঁটা সরিয়ে, যৌবনের উচ্ছ্বাস ত্যাগ করে নতুন উদ্যমে পথ চলার প্রতিজ্ঞা নিয়েছি। যখন একাকিত্ব এসে নিঃশ্বাস ভারী করে দেয়, যখন হতাশার ঝড় আমাকে গ্রাস করতে চায়, তখন নিজেকে নিজেই বলি: “হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি’মাল ওয়াকিল।” অর্থাৎ, আমার জন্য আমার আল্লাহই যথেষ্ট!

זאכן צו ויסשליסן

মানুষের ছবি

מאָדעל

sd21


מאַכן בילד רעדאַגירן בילד

באַקומען אַוטפּוץ פון בעסער קוואַליטעט מיט מער פֿעיִקייטן

ווערן פּראָ


שייַכות בילדער

אראפקאפיע

באַשרייַבונג

--- জীবনের প্রতিটি বাঁকে, প্রতিটি চড়াই-উতরাইয়ে যেন হতাশা নিত্যসঙ্গী। আঁকাবাঁকা মেঠোপথের সরু রাস্তা ধরে এগোচ্ছি, যে পথের নেই কোনো শুরু, নেই কোনো শেষ। তবুও, এই পথ আমার মনের আয়না—নীরব, অচেনা, তবুও বড় আপন। .এই পথের প্রতিটি মোড়ে স্মৃতির ঝলক জেগে ওঠে। প্রেয়সীর সাথে কাটানো সেই স্বপ্নময় বিবাহিত সময়, ভালোবাসার রক্তিম অঙ্গীকার। তার ডাগর চোখের চাহনিতে একসময় আমার মনের আকাশ ভরে যেত উচ্ছ্বাসে। তার কয়লা কালো চুলের মায়া, মিষ্টি হাঁটার লাবণ্য যেন পৃথিবীর প্রতিটি কোণ স্নিগ্ধতায় পূর্ণ করে তুলত। কিন্তু সেই রূপমুগ্ধ প্রেয়সীর প্রতিশ্রুতিগুলো একদিন রূপ বদলাল। তার সেই অঙ্গীকারগুলো হয়ে উঠল ক্যাকটাসের কাঁটা। সেই কাঁটার আলতো ছোঁয়ায় মনের গভীরে বাজল এক চিনচিনে ব্যথা। তার ঠোঁটের কোণে লুকানো মুচকি হাসি, যা একসময় সুখের প্রতীক ছিল, একদিন হয়ে উঠল প্রতারণার সূচনা। যৌবনের মোহে বিভোর আমি কখনোই ভাবিনি, সে একদিন প্রতিশ্রুতির শিকল ছিঁড়ে আমাকে ছেড়ে যাবে। গোধূলির কোনো এক ব্যস্ত সন্ধ্যায়, শহরের কোলাহলে তার স্মৃতিগুলো বাষ্প হয়ে উড়ে গেল। বিষণ্ন আকাশের নীলে আমি দেখলাম শিশিরের ক্ষীণ ঝিলিক, যেন হারিয়ে যাওয়া প্রতিশ্রুতিগুলোর শেষ চিহ্ন। হৃদয়ের প্রতিটি কোণে বিষণ্নতার সুর বাজল, আর আমি বুঝলাম, মায়া-মমতা কেবলই মরীচিকা। আজ আমি হতাশাকে ভালোবেসে, বিষণ্নতাকে সঙ্গী করে হাঁটছি। জীবনের এই মরিচিকাময় পথে অবসাদকেও বন্ধু বানিয়েছি। সময়ের স্রোতে ভেসে চলেছি, যুগান্তরের ঘূর্ণিপাকে মানুষগুলোকে দেখেছি, শিখেছি। মায়া আর প্রতিশ্রুতি ভঙ্গুর কাঁচের মতো, যা একবার ভাঙলে আর জোড়া লাগে না। আঠার বাঁধনে তা জোড়া লাগলেও, স্থায়িত্ব তাতে আসে না। তার কাজল কালো চোখের মোহময় চাহনি আমাকে ভুলিয়ে দিয়েছিল বাস্তবতার অনুভূতি। আমি স্রোতের মতো তাকে ভালোবেসেছিলাম। কিন্তু স্রোত একবার গেলে আর ফিরে আসে না। প্রেয়সীর ভালোবাসাকে আটকে রাখা যায় না। সে আপন গতিতে ছুটে চলে দূর বহুদূরে। আজ, হতাশা, বিষণ্নতা আর অবসাদকে সঙ্গী করেই এগিয়ে চলেছি। মিথ্যা প্রতিশ্রুতির সেই রূপকথা ভুলে বুঝতে শিখেছি—অন্ধকার যত গভীরই হোক, তা একদিন নতুন আলোয় উদ্ভাসিত হবেই। বিষণ্নতার এই গভীর অন্ধকারে আমি খুঁজে নিচ্ছি এক নতুন হাওয়া বদলের প্রতিশ্রুতি। হতাশা একদিন হয়ে উঠবে জীবনের নতুন স্বপ্নের দিশারি। সেদিন নীল আকাশের আলোর ঝলকানিতে প্রেয়সীর স্মৃতি ঝেড়ে ফেলে চাঁদের আলোয় উদ্ভাসিত হব। আজ আর কারো প্রতি নেই অভিযোগ, নেই অভিমান। জীবনের পথে কাঁটা সরিয়ে, যৌবনের উচ্ছ্বাস ত্যাগ করে নতুন উদ্যমে পথ চলার প্রতিজ্ঞা নিয়েছি। যখন একাকিত্ব এসে নিঃশ্বাস ভারী করে দেয়, যখন হতাশার ঝড় আমাকে গ্রাস করতে চায়, তখন নিজেকে নিজেই বলি: “হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি’মাল ওয়াকিল।” অর্থাৎ, আমার জন্য আমার আল্লাহই যথেষ্ট!

זאכן צו ויסשליסן

মানুষের ছবি

#sd21


מאַכן בילד רעדאַגירן בילד

באַקומען אַוטפּוץ פון בעסער קוואַליטעט מיט מער פֿעיִקייטן

ווערן פּראָ